জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করা হয়েছে প্রায় এক যুগেরও বেশি সময় আগে। তখন যেসব ছবি ব্যবহার করা হয়েছিল সেগুলো অনেকের বর্তমান ছবির সঙ্গে মেলে না। আবার অনেকের ছবি বেশ অসুন্দর। ফলে অসুন্দর বা পুরনো ছবি পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয়। এই কাজটি ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে করা হয়। ছবি পরিবর্তন ছাড়াও এনআইডির অনেক পুরনো তথ্য হালনাগাদ করা যায়।
জাতীয় পরিচয় পত্রের ছবি পরিবর্তন বা তথ্য হালনাগাদ করার জন্য প্রথেমে নির্বাচন কমিশনের এনআইডি বিভাগের ওয়েব সাইট (https://services.nidw.gov.bd/registration) এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এই ওয়েবসাইটে প্রবেশের সময় https ফরম্যাটের কারণে অনেক ক্ষেত্রে ফায়ারফক্স ব্রাউজারে ‘This Connection is Untrusted’ লেখা আসতে পারে। সেক্ষেত্রে ‘I Understand the Risks’ এ ক্লিক করতে হবে।
ক্লিক করার পর ‘Add Exception’ এবং পরে ‘Confirm Security Exception’ ক্লিক করলে সাইট ওপেন হবে।এবার প্রয়োজনীয় তথ্য বসিয়ে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড বসিয়ে লগ ইন করুন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিম্নের ধাপসমূহ অনুসরণ করতে হবে-প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা।আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করা।
তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট করা।প্রিন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দেয়া।তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দেওয়া লগইন করার পর এবার “রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে চাই” ক্লিক করতে হবে। এখানে ক্লিক করলে ফর্ম ওপেন হবে। এখন ফর্মটি পূরণ করতে হবে।
ফর্ম পূরণের জন্য এনআইডি নম্বর বসাতে হবে। যদি এনআইডি নম্বর ১৩ সংখ্যার হয় অবশ্যই প্রথমে জন্মসাল দিতে হবে। যেমন, কার্ড নাম্বার ১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০ ও জন্মসাল ১৯৯০ আপনি হলে লিখতে হবে ১৯৯০১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০। এরপর জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর, ইমেইল ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা (বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন) ও স্থায়ী ঠিকানা (বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন) বসাতে হবে।
এবার লগইন পাসওয়ার্ড (অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ NIDhelp2020)। এগুলো বসানোর পরে সঠিকভাবে ক্যাপচা পূরণ করে ‘রেজিস্টার’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। সঠিক ও সফলভাবে রেজিস্টার করার পর মোবাইলে ভেরিফাই কোড আসবে।কোডটি বসানোর জন্য বক্স ওপেন হবে। বক্সে কোডটি বসিয়ে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করতে হবে। কোড পাওয়ার জন্য সর্বোচ্চ দুই মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।
(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুনরায় কোড পাঠান (SMS) ক্লিক করুন।সঠিকভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার অ্যাকাউন্ট একটিভ হবে এবং লগইন করার অপশন আসবে। তখন লগইন করুন। লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন) জন্ম তারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাইড কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে ।
রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা নাহলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন। এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাইড কোড বসিয়ে লগইন করুন । এবার দেখুন আপনার নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার সকল ডাটাবেজ আপনার সামনে হাজির এবং নিচের যেকোন অপশনে আপনার দরকার অনুযায়ী অপশনে ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি পরিবর্তনসহ অনেক কিছু পরিবর্তন করুন। এই পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে আপনার ৩০ মিনিট সময় লাগতে পারে।’ সূত্র: টেকটিউনস
ক্লিক করার পর ‘Add Exception’ এবং পরে ‘Confirm Security Exception’ ক্লিক করলে সাইট ওপেন হবে।এবার প্রয়োজনীয় তথ্য বসিয়ে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড বসিয়ে লগ ইন করুন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিম্নের ধাপসমূহ অনুসরণ করতে হবে-প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা।আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করা।
তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট করা।প্রিন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দেয়া।তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দেওয়া লগইন করার পর এবার “রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে চাই” ক্লিক করতে হবে। এখানে ক্লিক করলে ফর্ম ওপেন হবে। এখন ফর্মটি পূরণ করতে হবে।
ফর্ম পূরণের জন্য এনআইডি নম্বর বসাতে হবে। যদি এনআইডি নম্বর ১৩ সংখ্যার হয় অবশ্যই প্রথমে জন্মসাল দিতে হবে। যেমন, কার্ড নাম্বার ১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০ ও জন্মসাল ১৯৯০ আপনি হলে লিখতে হবে ১৯৯০১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০। এরপর জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর, ইমেইল ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা (বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন) ও স্থায়ী ঠিকানা (বিভাগ জেলা উপজেলা/থানা সিলেক্ট করুন ভোটার হবার সময় যা দিয়েছিলেন) বসাতে হবে।
এবার লগইন পাসওয়ার্ড (অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ NIDhelp2020)। এগুলো বসানোর পরে সঠিকভাবে ক্যাপচা পূরণ করে ‘রেজিস্টার’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। সঠিক ও সফলভাবে রেজিস্টার করার পর মোবাইলে ভেরিফাই কোড আসবে।কোডটি বসানোর জন্য বক্স ওপেন হবে। বক্সে কোডটি বসিয়ে রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করতে হবে। কোড পাওয়ার জন্য সর্বোচ্চ দুই মিনিট অপেক্ষা করতে হবে।
(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুনরায় কোড পাঠান (SMS) ক্লিক করুন।সঠিকভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার অ্যাকাউন্ট একটিভ হবে এবং লগইন করার অপশন আসবে। তখন লগইন করুন। লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন) জন্ম তারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাইড কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে ।
রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা নাহলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন। এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাইড কোড বসিয়ে লগইন করুন । এবার দেখুন আপনার নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার সকল ডাটাবেজ আপনার সামনে হাজির এবং নিচের যেকোন অপশনে আপনার দরকার অনুযায়ী অপশনে ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি পরিবর্তনসহ অনেক কিছু পরিবর্তন করুন। এই পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে আপনার ৩০ মিনিট সময় লাগতে পারে।’ সূত্র: টেকটিউনস
0 Comments